কেএফসি বা অন্য যেকোন রেস্টুরেন্টে গেলে সবারই চিকেন ব্রোস্ট খাওয়া চাই। এই জিনিষ আমরা নিজেরাও বাসায় বানিয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতে পারি। চলুন দেখি কিভাবে বানানো যায় লোভনীয় চিকেন ব্রোস্ট।
উপকরণ
মুরগির পা এবং থাই ১/২ কেজি
শুকনা মরিচ গুড়া ১ চা চামুচ
গোল মরিচ গুড়া ১ চা চামুচ
সাদা ভিনেগার ১ চা চামুচ
টেস্টিং সল্ট ১ চিমটি
চিলি সস ১ চা চামুচ
লেবুর রস
কর্ণ ফ্লাওয়ার ১ টেবিল চামুচ
ব্রেড ক্রাম ১ টেবিল চামুচ
লবন স্বাদ অনুযায়ী
তেল পরিমান মত।
প্রস্তুত প্রণালী
প্রথমে মুরগির টুকরা গুলো ভালো করে ধুয়ে নিন। একটি বড় পাত্রে লেবুর রস, শুকনা মরিচ গুড়া, গোল মরিচ গুড়া, সাদা ভিনেগার,টেস্টিং সল্ট, চিলি সস, লবন দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে নিন। এরপর ঢেকে ২/৩ ঘন্টা ফ্রিজে ম্যারিনেট করার জন্য রেখে দিন। এখন কর্ণ ফ্লাওয়ার ও ব্রেড ক্রামে মুরগির টুকরা গুলো মাখিয়ে আরো ১০ মিনিট ঠান্ডা স্থানে রেখে দিতে হবে। এরপর তেল গরম করে মুরগির টুকরা গুলো অল্প আচে সোনালী করে ভাজতে হবে। এবার বাসায় বসে মজার খাবার ব্রোস্ট চিকেন খেয়ে নিন।
Thank you for reading!
আলু ভাজি আমাদের সবার একটা প্রিয় খাবার,কে না খেতে ভালোবাসে,আলু ভাজি যেমন মজার তেমন রান্না টা ও সহজ।ভাত রুটি সব কিছু দিয়ে খাওয়া জায়।
চলুন দেখে আসি কিভাবে বানানো যায়-
উপকরনঃ
১.আলু ৪ টি
২.হলুদ গুড়ো ১/২ চা চামচ
৩.লবন পরিমান মতো
৪.পেয়াজ কুচি ১/২ কাপ
৫.কাচা মরিচ ১০ টি
৬.তেল পরিমান মত
৭.তেজপাতা ১ টি
প্রনালিঃ
পাত্রে তেল গরম করে একটি তেজপাতা দিয়ে দিন।তারপর পিয়াজ কুচি দিয়ে হালকা ভেজে নিন।এবার আলু কুচি দিয়ে দিন সেই সাথে হলুদের গুড়া,লবন এবং কাচামরিচ দিয়ে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিন।এবার ঢাকনা দিয়ে ১০/১৫ মিনিট অল্প আচে রান্না করুন।এই ১০/১৫ মিনিট সময়ের মাঝে কয়েকবার নেড়ে দিন।রান্না হয়ে গেলে গরম গরম খেতে থাকুন।
Thank you for reading!
বাঙালী মানেই মাছের নানা পদ তৈরি করা,আমরা বাঙালীরা মাছের কিছুই ফেলতে চাইনা। মাছের লেজ থেকে শুরু করে আমরা সব কিছুই রান্না করি নানা ভাবে,যেমন মাছের মাথা দিয়ে আমরা মুগ ডাল রান্না করি,আবার কখনো বাধাকপি রান্না করি।
তবে রুই বা কাতলা মাছের মাথা দিয়ে যে রাজকীয় পদটি বাঙালীর সর্বাধিক প্রিয় তা হলো মুড়িঘন্ট।
মুড়িঘন্টে মুড়ি বলতে মাছের মুড়োকে বুঝানো হয়,আর মুড়োকে চালের সাথে ঘেটে নেড়ে যে পদটি তৈরি করা হয় তাকেই মুড়ি ঘন্ট বলা হয়।
একটি মধ্যম আকারের আলুকে খোসা ছাড়িয়ে চৌকো করে কেটে ধুয়ে জল ঝরিয়ে রাখতে হবে। পিঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে পাতলা করে লম্বা আকারে কেটে রাখতে হবে। আদা, রসুন, পিঁয়াজের খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে বেটে রাখতে হবে। কাচামরিচ ধুয়ে মাঝখানে চিরে রাখতে হবে। তেজপাতা ধুয়ে, দাড়চিনি, এলাচ, লবঙ্গ, জিরে এইসব ফোঁড়নের জন্য গোটা নিয়ে নিতে হবে।
একটি প্লেটে পরিমানমত হলুদ গুড়ো, মরিচ গুড়ো, জিরে গুড়ো, নুন ও গরম মশলা গুড়ো নিয়ে নিতে হবে। তারপর একটি বাটিতে হলুদ, মরিচ, জিরে গুড়ো, অল্প লবন গরম পানি দিয়ে গাঢ় মিশ্রণ বানিয়ে রাখতে হবে। আগেকার দিনে মশলা বেটেই রান্না করা হত তখন গুড়ো মশলার চল ছিল না তবে গুড়ো মশলা থেকে বাটা মশলা দিয়ে রান্না করলে স্বাদ হয় বেশি। তাই গুড়ো মশলা গরম পানি দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে রাখলে বাটা মশলার মত লাগে।
মুড়িঘন্ট সবসময় গরম সাদা ভাতের সাথেই করা হয়, তবে পোলাও বা রুটির সাথে খেয়ে দেখা যেতে পারে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে রাখতে হবে যে মুড়িঘন্ট নামানোর সঙ্গে সঙ্গে যদি পরিবেশন না করা হয় তবে ঢেকে আর একটু ঝোল ঝোল রাখতে হবে। মুড়িঘন্ট নামানোর কিছুক্ষণ পরই সুখিয়ে যায়।
Thank you for reading!
আলু পুরি বিকালের নাস্তায় বাঙ্গালীদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। বিকেলে চায়ের আড্ডায় ধোঁয়া তোলা এক কাপ চায়ের সাথে গরম গরম আলু পুরি সাথে একটু পেঁয়াজ আর শসা কুচি।
উপকরণ
সেদ্ধ আলু- ৪টি (মাঝারি আকারের)
ময়দা- ১ কাপ
সুজি- ১ টেবিল চামচ
চিলি ফ্লেকস- ২ চা চামচ
আস্ত জিরা- আধা চা চামচ
হলুদের গুঁড়া- ১ চিমটি
কাঁচা মরিচ কুচি- ১ চা চামচ
ধনিয়া পাতা কুচি- ১ টেবিল চামচ
লবণ- স্বাদ মতো
পানি- ১/৪ কাপ
তেল- ভাজার জন্য
প্রস্তুত প্রণালি
একটি বড় বাটিতে আলু চটকে নিন মিহি করে। পানি বাদে সব উপকরণ মিশিয়ে নিন ভালো করে। সবশেষে অল্প অল্প করে পানি মিশিয়ে ডো তৈরি করুন। পুরি বেলে নেওয়ার আগে ১৫ মিনিট ঢেকে রাখুন ডো। এবার শো থেকে ছোট ছোট অংশ ছিঁড়ে রুটি বেলার মতো করে পুরি বেলে নিন। তেল গরম করে ভেজে তুলুন মচমচে করে।
তথ্য সূত্রও- ইন্টারনেট
Thank you for reading!
FOOD MAGAZINE BANGLADESH | ALL RIGHTS RESERVED | © 2019