অনেকে রসুন দুধ এক সঙ্গে দেখেই অবাক হতে পারেন ।আমরা অনেকেই হয়তো এটির নাম সুনিনাই,এটি দুধ সুষম পুষ্টিগুণে ভরপুর আর রসুন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। দুটোই সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এর বাইরেও রসুন ব্যাকটেরিয়া রোধক ও প্রদাহরোধী উপাদান হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে শরীরের হাড় ব্যথার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।

দুধ রসুন অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে খেতে হবে, তা না হলে শারীরিক সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মিশ্রণ তৈরির জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। প্রথমে একটি পাত্রে দুধ ও পানি মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর রসুন দিন। মিশ্রণ করে এবার ফুটিয়ে নিন। দুধ ফুটানোর সময় জাল করতে করতে প্রকৃত দুধের অর্ধেক করে নিতে হবে। এরপর স্বাদ মতো চিনি নিন। তারপর হালকা উষ্ণ গরম অবস্থায় পান করতে থাকুন।

তাহলে চুলুন দেরি না করে দেখে আসি।

১। ঠান্ডা-কাশি কমাতে অনেক উপকারী এই পানীয়।
২। এই মিশ্রণে ঘুমের সমস্যা দূর হয়।
৩। প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে উপকারী।
৪। নিয়মিত এই মিশ্রণ খেলে অ্যাজমা প্রতিরোধে কাজ করে।
৫। আরথ্রাইটিসের সমস্যা কমে যায় অনেকটা।
৬। রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৭। শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। পাশাপাশি রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।

(Visited 5 times, 1 visits today)

Thank you for reading!

 

অনেকে রসুন দুধ এক সঙ্গে দেখেই অবাক হতে পারেন ।আমরা অনেকেই হয়তো এটির নাম সুনিনাই,এটি দুধ সুষম পুষ্টিগুণে ভরপুর আর রসুন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। দুটোই সুস্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এর বাইরেও রসুন ব্যাকটেরিয়া রোধক ও প্রদাহরোধী উপাদান হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে শরীরের হাড় ব্যথার প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।

দুধ রসুন অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে খেতে হবে, তা না হলে শারীরিক সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই মিশ্রণ তৈরির জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে। প্রথমে একটি পাত্রে দুধ ও পানি মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর রসুন দিন। মিশ্রণ করে এবার ফুটিয়ে নিন। দুধ ফুটানোর সময় জাল করতে করতে প্রকৃত দুধের অর্ধেক করে নিতে হবে। এরপর স্বাদ মতো চিনি নিন। তারপর হালকা উষ্ণ গরম অবস্থায় পান করতে থাকুন।

তাহলে চুলুন দেরি না করে দেখে আসি।

১। ঠান্ডা-কাশি কমাতে অনেক উপকারী এই পানীয়।
২। এই মিশ্রণে ঘুমের সমস্যা দূর হয়।
৩। প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে উপকারী।
৪। নিয়মিত এই মিশ্রণ খেলে অ্যাজমা প্রতিরোধে কাজ করে।
৫। আরথ্রাইটিসের সমস্যা কমে যায় অনেকটা।
৬। রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
৭। শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায়। পাশাপাশি রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে।

(Visited 5 times, 1 visits today)

Thank you for reading!