দুধ আমরা কম বেশি সবাই সব সময় খেয়ে থাকি। কিন্ত অনেকেই হয়তো জানেননা দুধ ঠাণ্ডা না গরম খেলে শরীরের জন্য বেশি উপকারি ।তাহলে আমরা জেনে নিতে পারি দুধ গরম করে খাওয়া হই কেন,এ বিষয়ে কি কখনো ভেবে দেখেছেন
আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি, খাওয়ার আগে হালকা আঁচে দুধ ফুটিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু এ কথাও অনেকে শুনেছেন যে, দুধ জাল দিয়ে নিলে বা ফুটিয়ে নিলে তার পুষ্টিগুণ অনেকটাই কমে যায়। তাই কাঁচা অবস্থায় দুধ খেলেই নাকি সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাহলে দুধ ফুটিয়ে খাওয়া উচিত নাকি কাঁচা খাওয়া ভালো। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
বর্তমানে বেশির ভাগ স্থানেই যে প্যাকেটজাত দুধ পাওয়া যায়, সেগুলো ‘পাস্তুরাইজড’। অর্থাত্, জীবাণুমুক্ত এবং সংরক্ষণের উপযুক্ত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্যাকেটজাত দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো। পাস্তুরাইজ করার পরও দুধ ১০০ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা যায় না।
কারণ, দুধে সালমোনেল্লা, সিউডোমোনাস, ব্যাসিলাস, এনটারোব্যাকটর, ই-কোলাই-এর মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরাও এ বিষয়ে কর্ণেল বিশ্ববদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে একমত। প্যাকেটের দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো।
পুষ্টিবিদদের মতে, কাঁচা দুধে যেসব ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, সামান্য আগুনে ফোটালে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো মরে যায়। পাস্তরাইজ করা প্যাকেটজাত দুধ উচ্চ তাপমাত্রায় না ফোটালেও সামান্য গরম করে খেতে পারলে দুধের পুষ্টিগুণ বজায় রেখে তা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা সম্ভব হবে।
(Visited 10 times, 1 visits today)
Thank you for reading!
দুধ আমরা কম বেশি সবাই সব সময় খেয়ে থাকি। কিন্ত অনেকেই হয়তো জানেননা দুধ ঠাণ্ডা না গরম খেলে শরীরের জন্য বেশি উপকারি ।তাহলে আমরা জেনে নিতে পারি দুধ গরম করে খাওয়া হই কেন,এ বিষয়ে কি কখনো ভেবে দেখেছেন
আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি, খাওয়ার আগে হালকা আঁচে দুধ ফুটিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু এ কথাও অনেকে শুনেছেন যে, দুধ জাল দিয়ে নিলে বা ফুটিয়ে নিলে তার পুষ্টিগুণ অনেকটাই কমে যায়। তাই কাঁচা অবস্থায় দুধ খেলেই নাকি সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাহলে দুধ ফুটিয়ে খাওয়া উচিত নাকি কাঁচা খাওয়া ভালো। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
বর্তমানে বেশির ভাগ স্থানেই যে প্যাকেটজাত দুধ পাওয়া যায়, সেগুলো ‘পাস্তুরাইজড’। অর্থাত্, জীবাণুমুক্ত এবং সংরক্ষণের উপযুক্ত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্যাকেটজাত দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো। পাস্তুরাইজ করার পরও দুধ ১০০ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা যায় না।
কারণ, দুধে সালমোনেল্লা, সিউডোমোনাস, ব্যাসিলাস, এনটারোব্যাকটর, ই-কোলাই-এর মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরাও এ বিষয়ে কর্ণেল বিশ্ববদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে একমত। প্যাকেটের দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো।
পুষ্টিবিদদের মতে, কাঁচা দুধে যেসব ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, সামান্য আগুনে ফোটালে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো মরে যায়। পাস্তরাইজ করা প্যাকেটজাত দুধ উচ্চ তাপমাত্রায় না ফোটালেও সামান্য গরম করে খেতে পারলে দুধের পুষ্টিগুণ বজায় রেখে তা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা সম্ভব হবে।
দুধ আমরা কম বেশি সবাই সব সময় খেয়ে থাকি। কিন্ত অনেকেই হয়তো জানেননা দুধ ঠাণ্ডা না গরম খেলে শরীরের জন্য বেশি উপকারি ।তাহলে আমরা জেনে নিতে পারি দুধ গরম করে খাওয়া হই কেন,এ বিষয়ে কি কখনো ভেবে দেখেছেন
আমরা ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি, খাওয়ার আগে হালকা আঁচে দুধ ফুটিয়ে নেয়া হয়। কিন্তু এ কথাও অনেকে শুনেছেন যে, দুধ জাল দিয়ে নিলে বা ফুটিয়ে নিলে তার পুষ্টিগুণ অনেকটাই কমে যায়। তাই কাঁচা অবস্থায় দুধ খেলেই নাকি সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তাহলে দুধ ফুটিয়ে খাওয়া উচিত নাকি কাঁচা খাওয়া ভালো। আসুন তাহলে জেনে নেয়া যাক।
বর্তমানে বেশির ভাগ স্থানেই যে প্যাকেটজাত দুধ পাওয়া যায়, সেগুলো ‘পাস্তুরাইজড’। অর্থাত্, জীবাণুমুক্ত এবং সংরক্ষণের উপযুক্ত। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এই প্যাকেটজাত দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো। পাস্তুরাইজ করার পরও দুধ ১০০ শতাংশ ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা যায় না।
কারণ, দুধে সালমোনেল্লা, সিউডোমোনাস, ব্যাসিলাস, এনটারোব্যাকটর, ই-কোলাই-এর মতো ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে যা শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ওহিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরাও এ বিষয়ে কর্ণেল বিশ্ববদ্যালয়ের গবেষকদের সঙ্গে একমত। প্যাকেটের দুধও ফুটিয়ে খাওয়াই ভালো।
পুষ্টিবিদদের মতে, কাঁচা দুধে যেসব ব্যাকটেরিয়া জন্মায়, সামান্য আগুনে ফোটালে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো মরে যায়। পাস্তরাইজ করা প্যাকেটজাত দুধ উচ্চ তাপমাত্রায় না ফোটালেও সামান্য গরম করে খেতে পারলে দুধের পুষ্টিগুণ বজায় রেখে তা ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করা সম্ভব হবে।