টবেই চাষ করুন স্ট্রবেরি
স্ট্রবেরি ফল দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। আয়রন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফল নানাবিধ এন্টিঅক্সিজেন এ ভরপুর। লতানে গুল্মজাতীয় এই ফল গাছ খুব সহজে টবে চাষ করা সম্ভব।তাই বাড়ির ছাদে বারান্দায় যেখানে আলো ও হাওয়া খেলে সেখানে স্ট্রবেরির মতো দৃষ্টি দণ্ডনীয় ফলের আবাদ করে আনন্দের সঙ্গে বাড়িতে পেতে পারি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল ।
স্ট্রবেরি ফল দেখতে যেমন আকর্ষণীয় তেমনি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। আয়রন ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফল নানাবিধ এন্টিঅক্সিজেন এ ভরপুর। লতানে গুল্মজাতীয় এই ফল গাছ খুব সহজে টবে চাষ করা সম্ভব।তাই বাড়ির ছাদে বারান্দায় যেখানে আলো ও হাওয়া খেলে সেখানে স্ট্রবেরির মতো দৃষ্টি দণ্ডনীয় ফলের আবাদ করে আনন্দের সঙ্গে বাড়িতে পেতে পারি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল ।
স্ট্রবেরি মূলত ঠান্ডা আবহাওয়ার ফল।শরৎ থেকে শুরু করে শীতের মৌসুমে এই ফলের চাষ খুব ভালোভাবে করা সম্ভব। বর্ষার শেষে শরৎকালের ( সেপ্টেম্বরের মাঝে থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ) হল চারা লাগানোর আদর্শ সময়।
৮ ইঞ্চি ব্যাসের একটু মুখ ছড়ানো টপ বেছে নিন। টপ বাপট উচ্চতায় বেশি গভীর না হলেও চলবে। আধুনিক যুগের ঝোলানো বাহারি টপ হলে দারুণ। সৌন্দর্যের সঙ্গে অতি সংবেদনশীল এই ফল ধরার পর নষ্ট না হয়ে অটুট থাকবে। আর কোন কিছু না পেলে কাছাকাছি মাপের সুবিধাজনক পলিব্যাগে চেষ্টা করুন।
মাটির মিশ্রন বানাতে দুভাগ দোআঁশ মাটি একভাগ, ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসার , ৫০ গ্রাম হাড় গুঁড়ো, ২৫ গ্রাম অনুখাদ্য, ২৫ গ্রাম সিলিকা নিন।
টিস্যুকালচার চারা বেশি প্রচলিত। পশ্চিমবঙ্গের চাষের উপযোগী জাত গুলি নিম্নরূপ।
১. থিয়োগা- রোগ সহনশীল জাত। ফল , বড় শক্ত ,অল্প টক।
২. সুইট চার্লি- লাল টুকটুকে নরম, সুস্বাদু ফল।
৩. সেলভা- সময় চাষের উপযোগী, ফলের মাঝখানে কিছুটা ফাঁকা অংশ থাকে।
৪. বেরলুবি- ফল বড় ও প্রচুর চারা তৈরি হয়।
মাটির মিশ্রণ তৈরি করে পলিপ্যাক চারার পলিথিন খুলে সঙ্গের কোকোপিট বা মিডিয়াম সমাচার মাঝখানে সাবধানে বসান।সপ্তাহখানেক কের মধ্যে চারা মাটি ধরে নিলে, মাঝেমধ্যে হালকা জলের সঙ্গে দুই সপ্তাহে একবার করে জলে গোলা সার দিন। চারা লাগানোর দুমাস পরে ফুল ধরে ,ফুল ধরার ১০ থেকে ১৫ দিন পরে ফল ধরে। প্রথমে ফল সবুজ থাকে ক্রমে তা লাল হতে থাকে। এ সময় ফলে যেন মাঠের ঘষা না লাগে আর তাই খরবা শুকনো পাতার মালচিং এ ফল সমেত থোকা রাখুন। হালকা বাটার পেপারের আবরণ ব্যবহার করতে পারেন। ঝুলন্ত তবে সমস্যা কিছুটা কম। ফল লাল হলে পাখির উৎপাত সামনে রাখবেন।ফল লাল হলে নিজে খান খাওয়ান উপভোগ করুন টবে স্ট্রবেরি মজা। তবে মৌসুমের শেষের দিকে গাছের গোড়া থেকে লম্বা ধাবক বড় হতে শুরু হলে এটিকে ওইটা পাশে অন্য একটি টবে নরম ধাবক এর আগা মাটি ছুঁয়ে রেখে দিলে ওখান থেকে কিছু দিনে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ চারা তৈরি হবে তাই নতুন তবে আগামী স্ট্রবেরি চারা আবার তৈরি চাইলে কাউকে গিফট দিন আকর্ষণীয় ব্যাপার না?
জাব পোকা- এই পোকার শোষণ করে ফলের ক্ষতি করে। দু তিনবার নিম জাত কৃষি বিষয়ে করুন
লাল মাকড়- শীতের শেষে পাতার নিচে লাল মাকড় পাতার রস চুষে নেয় এতে গাছ শুকিয়ে যায় ফেঞ্জাকুইন ১.৫ মিলি/ জলে গুলে স্প্রে করুন।
সুত্রঃ ইন্টারনেট
Thank you for reading!
