কেবল খাবার খেলেই হবে না, নিয়ম মেনে সঠিক, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন একই খাবার সকালে না খেয়ে মাঝে মাঝে খাবারে ভিন্নতা আনতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কিছু স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তা সম্পর্কে।
মধু: ওজন কমানোর জন্য মধু গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার হতে পারে। এতে যকৃৎ পরিষ্কার থাকে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও বাড়ায় মধু।
ডিম : পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার ডিম। খালি পেটে একটা ডিম সিদ্ধ খেলে তা শরীরের জন্য উপকারী হবে। শরীরে শক্তি যোগায় এটি। এতে কর্মস্পৃহা বাড়ে।
ওটমিল: সকালের নাস্তায় ওটমিলের কোনো বিকল্প হয় না। এটি সুগার ফ্রি। স্বাভাবিক মানুষ এবং সব ধরনের রোগের রোগীরা সকালের নাস্তায় ওটমিল খেতে পারেন।
শসা, লেটুস পাতা, সবুজ ক্যাপসিকাম, গাজর মিলিয়ে ২ কাপ দিন। এরপর একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। ভিটামিন পুষ্টিতে ভরপুর সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তায় রাখুন এই পানীয়।
অ্যাভোকাডো টোস্ট: একটি ব্রেড বেক করে টোস্ট করে নিন। তার ওপর অ্যাভোকাডো দিয়ে একটি ক্রিমি প্রলেপ তৈরি করুন। এরপর একটি ডিম পোচ করে ওপরে দিয়ে দিন।
তরমুজ ও পেঁপে: ফল দুটিতে ফ্যাট নেই কিন্তু পুষ্টিগুণ অনেক। ওজন কমাতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকালে উঠে একবাটি পেঁপে কিংবা তরমুজ খেলে শরীর সারাদিন সতেজতা বজায় থাকবে।
আরো জেনে নিন-
কৃত্রিম চিনি রয়েছে এমন খাবার এড়িয়ে চলুন। এ ধরনের খাবার ত্বকের জন্য খারাপ। এটি ওজন বাড়ায়, মেজাজের ওঠানামা করায়, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
সাদা, পরিশোধিত খাবারের বদলে বাদামি খাবার বেছে নিন। যেমন : লাল চালের ভাত, রুটি বা চিনি ইত্যাদি। সাদা ভাতে তেমন কোনো পুষ্টি থাকে না।
খাবার নির্বাচনে বুদ্ধিমত্তা দেখান। প্রোটিন, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেটের ভারসাম্য ঠিকঠাক থাকবে এভাবে খাবার নির্বাচন করুন।
অতিরিক্ত চিনি ও লবণ খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
অর্গানিক ও প্রাকৃতিক খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
(Visited 6 times, 1 visits today)
Thank you for reading!
কেবল খাবার খেলেই হবে না, নিয়ম মেনে সঠিক, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন একই খাবার সকালে না খেয়ে মাঝে মাঝে খাবারে ভিন্নতা আনতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কিছু স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তা সম্পর্কে।
মধু: ওজন কমানোর জন্য মধু গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার হতে পারে। এতে যকৃৎ পরিষ্কার থাকে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও বাড়ায় মধু।
ডিম : পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার ডিম। খালি পেটে একটা ডিম সিদ্ধ খেলে তা শরীরের জন্য উপকারী হবে। শরীরে শক্তি যোগায় এটি। এতে কর্মস্পৃহা বাড়ে।
ওটমিল: সকালের নাস্তায় ওটমিলের কোনো বিকল্প হয় না। এটি সুগার ফ্রি। স্বাভাবিক মানুষ এবং সব ধরনের রোগের রোগীরা সকালের নাস্তায় ওটমিল খেতে পারেন।
শসা, লেটুস পাতা, সবুজ ক্যাপসিকাম, গাজর মিলিয়ে ২ কাপ দিন। এরপর একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। ভিটামিন পুষ্টিতে ভরপুর সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তায় রাখুন এই পানীয়।
অ্যাভোকাডো টোস্ট: একটি ব্রেড বেক করে টোস্ট করে নিন। তার ওপর অ্যাভোকাডো দিয়ে একটি ক্রিমি প্রলেপ তৈরি করুন। এরপর একটি ডিম পোচ করে ওপরে দিয়ে দিন।
তরমুজ ও পেঁপে: ফল দুটিতে ফ্যাট নেই কিন্তু পুষ্টিগুণ অনেক। ওজন কমাতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকালে উঠে একবাটি পেঁপে কিংবা তরমুজ খেলে শরীর সারাদিন সতেজতা বজায় থাকবে।
আরো জেনে নিন-
কৃত্রিম চিনি রয়েছে এমন খাবার এড়িয়ে চলুন। এ ধরনের খাবার ত্বকের জন্য খারাপ। এটি ওজন বাড়ায়, মেজাজের ওঠানামা করায়, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
সাদা, পরিশোধিত খাবারের বদলে বাদামি খাবার বেছে নিন। যেমন : লাল চালের ভাত, রুটি বা চিনি ইত্যাদি। সাদা ভাতে তেমন কোনো পুষ্টি থাকে না।
খাবার নির্বাচনে বুদ্ধিমত্তা দেখান। প্রোটিন, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেটের ভারসাম্য ঠিকঠাক থাকবে এভাবে খাবার নির্বাচন করুন।
কেবল খাবার খেলেই হবে না, নিয়ম মেনে সঠিক, স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। প্রতিদিন একই খাবার সকালে না খেয়ে মাঝে মাঝে খাবারে ভিন্নতা আনতে পারেন। তবে চেষ্টা করুন স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কিছু স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তা সম্পর্কে।
মধু: ওজন কমানোর জন্য মধু গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার হতে পারে। এতে যকৃৎ পরিষ্কার থাকে। শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতাও বাড়ায় মধু।
ডিম : পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাবার ডিম। খালি পেটে একটা ডিম সিদ্ধ খেলে তা শরীরের জন্য উপকারী হবে। শরীরে শক্তি যোগায় এটি। এতে কর্মস্পৃহা বাড়ে।
ওটমিল: সকালের নাস্তায় ওটমিলের কোনো বিকল্প হয় না। এটি সুগার ফ্রি। স্বাভাবিক মানুষ এবং সব ধরনের রোগের রোগীরা সকালের নাস্তায় ওটমিল খেতে পারেন।
শসা, লেটুস পাতা, সবুজ ক্যাপসিকাম, গাজর মিলিয়ে ২ কাপ দিন। এরপর একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। ভিটামিন পুষ্টিতে ভরপুর সকালের স্বাস্থ্যকর নাস্তায় রাখুন এই পানীয়।
অ্যাভোকাডো টোস্ট: একটি ব্রেড বেক করে টোস্ট করে নিন। তার ওপর অ্যাভোকাডো দিয়ে একটি ক্রিমি প্রলেপ তৈরি করুন। এরপর একটি ডিম পোচ করে ওপরে দিয়ে দিন।
তরমুজ ও পেঁপে: ফল দুটিতে ফ্যাট নেই কিন্তু পুষ্টিগুণ অনেক। ওজন কমাতেও এটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকালে উঠে একবাটি পেঁপে কিংবা তরমুজ খেলে শরীর সারাদিন সতেজতা বজায় থাকবে।
আরো জেনে নিন-
কৃত্রিম চিনি রয়েছে এমন খাবার এড়িয়ে চলুন। এ ধরনের খাবার ত্বকের জন্য খারাপ। এটি ওজন বাড়ায়, মেজাজের ওঠানামা করায়, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
সাদা, পরিশোধিত খাবারের বদলে বাদামি খাবার বেছে নিন। যেমন : লাল চালের ভাত, রুটি বা চিনি ইত্যাদি। সাদা ভাতে তেমন কোনো পুষ্টি থাকে না।
খাবার নির্বাচনে বুদ্ধিমত্তা দেখান। প্রোটিন, ভিটামিন ও কার্বোহাইড্রেটের ভারসাম্য ঠিকঠাক থাকবে এভাবে খাবার নির্বাচন করুন।