ধোকলা নামটা যেমন অদ্ভত দেখতেও তেমনি সুন্দর । ধোকলা ইন্ডিয়ার গুজরাটে ফেমাস খাবার । যেভাবে ধোকলা তৈরি করবেনঃ
উপকরণঃ
বেসন ১২০ গ্রাম
চিনি ১ চামচ
হলুদ ১/৪ চামচ
লবন স্বাদ মত
লেবুর রস ১ টেবিল চামচ
খাবার তেল ১ টেবিল চামচ
বেকিং পাউডার ১/২ টেবিল চামচ
বেকিং সোডা ১/৩ টেবিল চামচ
প্রনালিঃ
বেসন চেলে দানা গুলা বেড় করে ফেলুন । চিনি , হলুদ , লবন সব মিক্সড করুন। পানি দিয়ে সব মিশাতে হবে । ব্যাটার টি একদম পাতলাও হবে না আবার একদম ঘন না । ব্যাটার হয়ে গেলে লেবু দিয়ে মিশিয়ে ব্যাটার টি ৩০ মিনিট ঢেকে দিন । এর পর বেকিং সোডা আর পাউডার মিশিয়ে সাথে সাথে বেকিং ট্রে তে দিয়ে কেক এর মত করে বেক করে ফেলুন । হয়ে গেলে কেকের মত স্পঞ্জ হবে । চার কোনা কেটে ধনে পাতার বা পুদিনা পাতার চাটনি বা অন্য যেকোনো চাটনি দিয়ে পরিবেশন করুন ধোকলা।
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত
Thank you for reading!
না, মোবাইলের ২জি, ৩জি, ৪জি নয় এটি আসলেও গাছের ২জি ,৩জি , ৪জি ।
লাউ/কুমড়া জাতীয় সবজির ক্ষেত্রে আপনিও অনুসরন করতে পারেন এই পদ্ধতি । গাছের বীজ থেকে প্রথম যে শাখাটি বের হয় সেটি ১জি। এই শাখায় পরবর্তীতে যেসব ফুল হবে তার ৯০ভাগই হবে পুরুষ ফুল। তাই ৫-৬ পাতা হওয়ার পরে গাছের আগা থেকে ১ ইঞ্চি কেটে দিন। এখান থেকে আপনি পাবেন গাছের ২টি শাখা । দ্বিতীয় শাখাটিই হলো ২জি। এই শাখায় আপনি পুরুষ এবং স্ত্রী ফুলের অনুপাত পাবেন ৫০-৫০। একইভাবে করতে পারেন ৪জি যেখানে স্ত্রী ফুল থাকবে আরও বেশি।
এই পদ্ধতি অনুসরনে আপনার গাছে বাড়বে স্ত্রী ফুলের সংখ্যা তাই ফলনও হবে বেশি। গাছের পরিধিও বাড়বে অনেক।
Thank you for reading!
বাদাম অত্যন্ত পরিচিত একটি ফল এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। বাদামে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিনের মতো আরো অনেক পুষ্টিগুণ যা বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে সহায়তা করে। চিনাবাদাম, আখরোট, পেস্তা বাদাম, কাঠ বাদাম এবং কাজু বাদামে রয়েছে বিপুল পরিমানে খাদ্য শক্তি। সব ধরনের বাদাম এখন আমাদের দেশে পাওয়া যায়। তাই প্রতিদিন লবণ ছাড়া কয়েকরকম বাদামের মিশ্রন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত বাদাম খায় তাদের আয়ু বেশি। এছাড়া হৃদযন্ত্রজনিত বিভিন্ন সমস্যা থেকেও তারা মুক্ত থাকে। জেনে নিই বাদামের গুনাগুন সম্পর্কে।
চিনাবাদাম
* চিনাবাদাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা ক্যানসার এবং হৃদযন্ত্রের রোগ থেকে রক্ষা করে।
* ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রোধ করে।
* এতে অনেক বেশী পরিমান নিয়াসিন থাকে, যা দেহকোষ সুরক্ষা করে ।
* প্রচুর পরিমান প্রোটিন থাকে। সকালে চিনাবাদাম খেলে শরীরে বেশ এনার্জি পাওয়া যাবে।
আখরোট
* হাড়ের গঠন শক্ত ও মজবুত করে।
* মস্তিষ্কে পুষ্টি জোগায় বলে স্মৃতিশক্তি ভালো থাকে।
* প্রোস্টেট ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে।
* শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়ে।
পেস্তা বাদাম
* পেস্তা বাদাম লিভার ও কিডনি ভালো রাখে।
* হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
* শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উৎপাদন করে, যা ফুসফুসের ক্যান্সার রোধ করে।
কাজু বাদাম
* কাজুবাদাম রক্তশূণ্যতা রোধ করে।
* ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
* শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
* কাজু বাদাম ডায়াবেটিস রোগের প্রকোপ কমায়।
কাঠবাদাম
* শ্বাসকষ্ট, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
* এলডিএল কোলেস্টেরল মাত্রা কমায়।
* কোলন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
* কাঠবাদামের ফাইবার শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণের গতি কমায়। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে।
* কাঠবাদাম পেস্ট মুখের ত্বকের বলিরেখা কমায়।
* মেধাশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
* হজমশক্তি বাড়িয়ে কাঠবাদাম শরীরের ওজন বৃদ্ধি রহিত করে।
বাদামের গুণাবলির শেষ নাই। তবে যাদের হজম শক্তি কম, যে বাদাম খেলে এসিডিটি বা এলার্জির সমস্যা হয় সে বাদাম এড়িয়ে চলা উচিত।
রেসিপি দাতার নামঃ Dr. Royena Matin
Thank you for reading!
অনেকেই দুশ্চিন্তা করি । অনেক সময় আমাদের শরীরে পুষ্টির অভাব থাকলে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব পরে । এর জন্য আমাদের আখরোট খাওয়া উচিত। এখন অনেকেই বলবে শুধু আখরোট খেয়ে কিভাবে দুশ্চিন্তা কমায় অবশ্যই আপনি শুধু আখরোট খেয়েই আপনার স্বাস্থ্য ভালো করতে পারবেন না কিন্তু আপনার প্রতিদিন এর খাদ্যতালিকায় আখরোট রাখলে আপনার শরীরের অনেক ধরনের ঘাটতি কমে যাবে যেমন , আখরোটে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে যা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় রক্ত চাপ কম থাকতে সাহায্য করে । আমাদের শরীরে যে পরিমান ওমেগা ৩ এসিড দরকার তা ৯০% চাহিদা আখরোট খেয়ে মেটানো সম্ভব । এ ছারাও আখরোট শরীরের ভালো কলেস্ট্রল লেভেল বাড়িয়ে দেয় । ছেলেদের জন্য প্রতিদিন ৭৫ গ্রাম আখরোট খাওয়া উচিত । এ ছারাও আখরোটে আছে এমন কিছু উপাদান যা ক্যান্সার এর প্রতিরোধ করে । চুলের জন্য আখরোট খাওয়া ভালো ।
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত
Thank you for reading!
উপকরনঃ
কমলা ২টি
আপেল কুচি ১টি
লাইম (সবুজ লেবু) ১টি
জলডুপি আনারস ১টি
আনার দানা ১ টেবিল চামচ
চিনি ২টেবিল চামচ
লবন স্বাদমতো
বিট লবন (ইচ্ছা) স্বাদ মতো
প্রনালিঃ
১। কমলার কোষ চামড়া ছাড়িয়ে বিচি ফেলে রাখুন। আপেল ও আনারস খোসা ছাড়িয়ে কুচি করে নিন। ৪-৫ টি কমলার কোষ, ১/৪ কাপ করে আপেল ও আনারস কুচি রেফ্রিজারেটরে তুলে রেখে দিন।
২। ব্লেন্ডারে বাকি কমলার কোষ, আপেল ও আনারস কুচি এবং লাইমের কোষ একএে ১ কাপ পানি ও চিনি দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। জুস ঘন হলে প্রয়োজন মতো আরও পানি, চিনি ও বিট লবন মিশিয়ে ৩০ সেকেন্ড ব্লেন্ড করে নিন। ছেঁকে রেফ্রিজারেটরে রেখে দিন। ৪ টি গ্লাসে জুস নিয়ে তুলে রাখা ফল দিয়ে পরিবেশন করুন।
রেসিপি দাতার নামঃ অধ্যাপিকা সিদ্দিকা কবীর
Thank you for reading!
FOOD MAGAZINE BANGLADESH | ALL RIGHTS RESERVED | © 2019