Directions
বাংলাদেশ ছয় ঋতুর দেশ। তার মধ্যে শীত অন্যতম। শীতে আমাদের দেশে অনেক ধরনের ফল ও সবজি পাওয়া যায়। যাদের গুনাগুন অনেক বেশি । কিছু কিছু সবজি ও ফল ঔষধ এর কাজ করে । আজ আমরা এমনই কিছু শীত কালের সবজি ও ফলের গুন সম্পর্কে জানব।
ফুলকপিঃ- ফুলকপি শীতের সময় বাংলাদেশে সহজে পাওয়া যায় । বলা যায় এটি শীতকালের সবজি । ফুলকপি আমরা অনেক ভাবে খেতে পছন্দ করি । কেউ রান্না করে খায়, কেউ ভাজি করে খায় কেউ সেদ্ধ, কেউ ডুব তেলে পাকরা করে খায়। একটি সবজি আমরা অনেক ভাবে প্রস্তুত করে থাকি এবং সব ভাবেই এটি খেতে ভালো লাগে । ফুলকপির যেমন স্বাদ এর তুলনা নেই তেমন এর গুনেরও তুলুনা নেই । ফুলকপি তে ৮৫% জল, প্রোটিন, ফ্যাট, ও কার্বোহাইড্রেট থাকে। আরও থাকে ভিটামিন ‘সি’ ‘এ’, ও, ফাইটোকেমিক্যালও, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মিনারেল, ক্যালসিয়াম অন্য । এ সবজি তে কেন্সার প্রতিরোধ ক্ষমতা আছে । গর্ববতী মায়েদের জন্য ফুলকপি খাওয়া ভালো । নবজাতকের ব্রেইনের উন্নতি সাধনে সাহায্য করে, ব্লাড প্রেসারর উন্নতি তে সাহায্য করে।
টমেটোঃ টমেটো একটি ফল কিন্তু আমরা অনেকেই ভাবি টমেটো সবজি । টমেটো আমরা বিভিন্ন সালাদ ও সবজি তে খেয়ে থাকি ।টমেটো তে আঁচে ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, কেলসিয়াম ও ফসফরাস যা আমাদের সাস্থের জন্য অনেক ভালো । টমেটোতে লাইকোপনি নাম অ্যান্টি অক্সিডেন্টে আছে তাই টমেটো লাল হয়ে থাকে । টমেটো বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে যেমনঃ জলাশয়, হ্রদযন্ত্র, পাকস্থলী, জরায়ুর ক্যান্সার।
বাঁধা কপিঃ শীতের টাটকা সবিজ মধ্যে বাঁধা কপি অন্যতম। বাঁধা কপি সহজে রান্নাও করা যায় খেতেও বেশ মজা । বাঁধা কপিতে আছে ভিটামিন সি যা আমাদের ত্বকের জন্য অনেক ভাল ।বাঁধা কপি খাদ্য হজমে ও পাকস্থলী বর্জ্য পরিস্কারে সাহায্য করে । বাঁধা কপি আমরা রান্না করে খাওয়ার পাশাপাশি সালাদ বানিয়েও খেতে পারি।
Thank you for reading!