Ingredients
-
২-১/২ কেজি কাঁচা আম
-
১ কেজি (চিনি সব একবারে না দিয়ে অর্ধক দিয়ে পরে দেখে আবার দেয়া যাবে) চিনি
-
১ টেবিল চামচ মেথি
-
১ টেবিল চামচ মৌরি
-
১/২ টেবিল চামচ ধনিয়া
-
১ টেবিল চামচ রাঁধুনি+যোয়ান+জিরা
-
১/৩ কাপ রসুন বাটা
-
১/৪ কাপ আদা বাটা
-
৫০০ মিলি সরিষার তেল
-
১ বোতল ( বড়) সিরকা
-
২ টেবিল চামচ লবন
-
সামান্য গুঁড়া হলুদ
-
স্বাদ মত গুঁড়া মরিচ
-
১/২ কাপ কালো+ হলুদ সরিষা
-
১/২ কাপ রসুন কুচি
-
৪/৫ টা শুকনা মরিচ
Directions
প্রনালী:আমগুলো ধুয়ে ভালো করে মুছে শুকনা করে নিয়ে চার টুকরা বা বেশি বড় হলে ছয় টুকরা করে খোসা ও ভিতরের শক্ত অংশসহ কেটে নিতে হবে।তারপর আমের খোসার অংশে (বেগুন ভাজতে গেলে আমরা যেভাবে বটি বা ছিড়ি দিয়ে আচড় কাটি )সেভাবে করে কেটে নিতে হবে।
২ টে: চামচ লবন দিয়ে মেখে রাখতে হবে ৭/৮ ঘন্টা এবং মাঝেমাঝে নেড়ে দিতে হবে তাই সমান ভাবে ভিজবে।৭/৮ ঘন্টা পরে দেখবেন অনেক পানি বের হয়েছে এখন পানি ঝরিয়ে আমগুলো ফ্যানের নিচে অন্তত ২ঘন্টা শুকিয়ে নিন।এবার মশলা গুলো সিরকা দিয়ে ধুয়ে সিরকা দিয়েই বেটে নিন সব কিছু কাঁচা থাকবে ভাজতে হবে না।এখন চুলায় প্যানে তেল দিয়ে ফোড়নের মশলা দিয়ে ঘ্রান বের হলে আস্ত রসুন কোয়া দিয়ে একটু ভেজে তারপর বাটা মশলা গুলো ১ কাপ সিরকা দিয়ে গুলে তেলে দিয়ে দিন এবং কিছুক্ষন কষিয়ে চিনি দিন।চিনি গলে রস টা একটু কমলে আমগুলো দিয়ে নাড়তে থাকুন ।এবার একটু চেখে দেখে নিন কারন লবন দিয়ে আম ভিজানো ছিলো তাই আমে লবন আছে।এবার প্রয়োজন মত লবন দিন এবং জ্বাল করুন।আমগুলো নরম হয়ে আসলে এবং আচারের রস টেনে তেল উপরে উঠে আসলে নামিয়ে ঠান্ডা হলে জারে ভরতে হবে।
[ এভাবে আচার বানালে রোদ দিতেও হবে না আর ফ্রিজেও রাখতে হবে না । শুধু একটু পানি থেকে সাবধান থাকতে হবে ]
[আর একটা কথা অনেক সময় দেখা যায় কিছু আম বেশি টক থাকে বা নিজের জিহ্বার স্বাদ অনুযায়ী ঝাল
মিষ্টি কম বেশি করা যাবে]
[ এভাবে লবন মেখে পানি ঝরিয়ে যেকোনো আচার বানালে আচার রোদ আর ফ্রিজ ছাড়াও সারাবছর ভালো থাকবে]
রেসিপি দাতার নাম- সুমি ভুইয়া
বিঃদ্রঃ এই রেসিপির সকল দায়িত্ব রেসিপি দাতার ।
Thank you for reading!