Directions
এই তীব্র গরমের দিনে এক গ্লাস কাঁচা আমের ঠান্ডা শরবত আপনার মনকে দিতে পারি প্রশান্তি। এখন বাজারে কাঁচা আম পাওয়া যাচ্ছে দামু নাগালে কাজেই কাঁচা আমের শরবতের প্রাণটাকে শীতল শরীরটাকে ঠান্ডা করার সুযোগ রয়েছে।
পুষ্টিবিদরা বলেন কাঁচা আম শরীরের জন্য ভালো কাঁচা আম চুলের জন্য কোন নেতিবাচক’ দিক নেই বললেই চলে। কাঁচা আম আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তার শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদরা বলে ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালোরি এছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম থাকে আরও রয়েছে কিছু গুণের কথা জেনে নিন।
১. দুপুরে খাওয়া দাওয়া করার পর শরীরে কিছুটা ঝিমঝিম ভাব থাকে কাঁচা আমে প্রচুর শক্তি দুপুরে খাওয়ার পর কয়েক টুকরো কাঁচা আম খেলে ঝিমানি দূর করে।
২. গরমের সময় ঘামাচি একটি অস্বস্তিকর ব্যাপার ঘামাচি বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সবচেয়ে ভালো উপায় কাঁচা আম খাওয়া কাঁচা আম এমন কিছু কথা রয়েছে যা সানস্ট্রোক হতে বাধা দেয়.
৩. যারা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালোরি খরচ করতে চান তাদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমি চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালোরি খরচ সহায়তা করে।
৪. অনেকের সকালে ঘুম থেকে উঠে পরে বমি বমি ভাব হয়, বিশেষ করে আত্মসত্ত্বা যারা এই সমস্যা দূর করতে পারে কাঁচা আম।
৫.শরীরে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও লৌহ এর ঘাটতি থাকলে কাঁচা আমের জুস শরীরের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
৬. কাঁচা আম ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে ।
Thank you for reading!