কিছু বিশেষ খাবার যা মহিলাদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখতে হবে
পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের শরীরে পুষ্টির প্রয়োজন বেশী হয়। তাই জেনেনিন খাদ্য তালিকায় কি কি রাখবেন।
মহিলাদের পিরিয়ড, গর্ভাবস্থা, মেনোপজের মতো শারীরিক প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যেতে হয়। এ সময় শরীরে একাধিক হরমোন ঘটিত পরিবর্তন হয়। তাই পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের অধিক পুষ্টির প্রয়োজন হয়ে থাকে। তাই জেনে নিন খাদ্য তালিকায় অব্যশই যে খাবার গুলো রাখবেনঃ
লো ফ্যাট দই- মহিলাদের নিজের খাদ্য তালিকায় এটি অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। দই ব্রেস্ট ক্যান্সারের আশঙ্কা কম করে। এমনকী পেটের সমস্যাকেও দূর করে। পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে পেটের সমস্যা বেশি দেখা যায়। এটি পেটের আলসার ও যোনিদ্বারে সংক্রমণের সম্ভাবনা কম করে। এ ছাড়াও দই হাড় মজবুত করে। তাই প্রাতঃরাশ, মধ্যাহ্নভোজে বা স্ন্যাক টাইমে এক কাপ দই খাওয়া উচিত।
লো ফ্যাট দই- মহিলাদের নিজের খাদ্য তালিকায় এটি অবশ্যই অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। দই ব্রেস্ট ক্যান্সারের আশঙ্কা কম করে। এমনকী পেটের সমস্যাকেও দূর করে। পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে পেটের সমস্যা বেশি দেখা যায়। এটি পেটের আলসার ও যোনিদ্বারে সংক্রমণের সম্ভাবনা কম করে। এ ছাড়াও দই হাড় মজবুত করে। তাই প্রাতঃরাশ, মধ্যাহ্নভোজে বা স্ন্যাক টাইমে এক কাপ দই খাওয়া উচিত।
বিনস- এতে কম ফ্যাট ও অধিক পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার পাওয়া যায়। এটি হৃদরোগ ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ভয় কম করে। বিখ্যাত নিউট্রিশনিস্ট ক্রুসের মতে, বিনস মহিলাদের মধ্যে হরমোনকে স্থির করে। আবার ইন্টারন্যাশনাল জার্নল অফ ক্যান্সারে প্রকাশিত একটি সমীক্ষার ফলাফল থেকে জানা যায়, বিনস ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনাকে কমিয়ে দেয়। এমনকী পেরিমেনোপজ বা মেনোপজের সময় হরমোনে স্থায়িত্ব আনে।
বিনস- এতে কম ফ্যাট ও অধিক পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার পাওয়া যায়। এটি হৃদরোগ ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ভয় কম করে। বিখ্যাত নিউট্রিশনিস্ট ক্রুসের মতে, বিনস মহিলাদের মধ্যে হরমোনকে স্থির করে। আবার ইন্টারন্যাশনাল জার্নল অফ ক্যান্সারে প্রকাশিত একটি সমীক্ষার ফলাফল থেকে জানা যায়, বিনস ব্রেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনাকে কমিয়ে দেয়। এমনকী পেরিমেনোপজ বা মেনোপজের সময় হরমোনে স্থায়িত্ব আনে।
ফ্যাটি ফিশ- সালমন, সার্ডিন ও ম্যাকারাল অবশ্যই মহিলাদের নিজের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। এই সমস্ত মাছে, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়। এতে ইকোসাপেন্টেনোইক অ্যাসিড ও ডোকোসাহেক্স্যানোইক অ্যাসিড অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়। এই সমস্ত মাছ হৃদরোগ, স্ট্রোক, হাইপারটেনশন, ডিপ্রেশন, জয়েন্টে ব্যথা, ইনফ্লেশনের মতো সমস্যা দূর করে। এছাড়াও অ্যালজাইমারের হাত থেকেও রক্ষা করে। সপ্তাহে ২-৩ বার ফ্যাটি ফিশ খাওয়া উচিত।
ফ্যাটি ফিশ- সালমন, সার্ডিন ও ম্যাকারাল অবশ্যই মহিলাদের নিজের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা উচিত। এই সমস্ত মাছে, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়। এতে ইকোসাপেন্টেনোইক অ্যাসিড ও ডোকোসাহেক্স্যানোইক অ্যাসিড অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়। এই সমস্ত মাছ হৃদরোগ, স্ট্রোক, হাইপারটেনশন, ডিপ্রেশন, জয়েন্টে ব্যথা, ইনফ্লেশনের মতো সমস্যা দূর করে। এছাড়াও অ্যালজাইমারের হাত থেকেও রক্ষা করে। সপ্তাহে ২-৩ বার ফ্যাটি ফিশ খাওয়া উচিত।
লো ফ্যাট দুধ বা কমলালেবুর রস- এই দুইয়ে উপস্থিত ক্যালশিয়াম হাড়ের মজবুতিতে সহায়ক। ভিটামিন ডি শরীরকে অস্টিওপোরোসিসের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। আবার মধুমেহ, মাল্টিপল স্কেলেরোসিস ও ব্রেস্ট, পেট এবং ওভারির টিউমাররের সম্ভাবনাকেও কম করে। অধিকাংশ মহিলাদের মধ্যে ভিটামিন ডি-র অভাব দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে, দুধ, কমলালেবুর রস ও ফ্যাটি ফিশ এর ভালো উৎস।
লো ফ্যাট দুধ বা কমলালেবুর রস- এই দুইয়ে উপস্থিত ক্যালশিয়াম হাড়ের মজবুতিতে সহায়ক। ভিটামিন ডি শরীরকে অস্টিওপোরোসিসের হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। আবার মধুমেহ, মাল্টিপল স্কেলেরোসিস ও ব্রেস্ট, পেট এবং ওভারির টিউমাররের সম্ভাবনাকেও কম করে। অধিকাংশ মহিলাদের মধ্যে ভিটামিন ডি-র অভাব দেখা যায়। সে ক্ষেত্রে, দুধ, কমলালেবুর রস ও ফ্যাটি ফিশ এর ভালো উৎস।
নানা ধরনের বেরি- ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি, ক্রেনবেরিতে এন্থোসায়নের মতো শক্তিশালী অ্যান্টি ক্যান্সার উপাদান রয়েছে। এগুলি মহিলাদের ব্রেস্ট ও পেটের ক্যান্সারের ভয় কম করে। এই বেরিতে ভিটামিন সি ও ফলিক অ্যাসিডও উপযু্ক্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় এই দুই উপাদান মহিলাদের জন্য অধিক উপযোগী। এছাড়াও এতে অ্যান্টি এজিং গুণও বর্তমান। এই বেরিগুলি মূত্রথলিতে সংক্রমণের সম্ভাবনাও কম করে। নানা ধরনের বেরি- ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি, ক্রেনবেরিতে এন্থোসায়নের মতো শক্তিশালী অ্যান্টি ক্যান্সার উপাদান রয়েছে। এগুলি মহিলাদের ব্রেস্ট ও পেটের ক্যান্সারের ভয় কম করে। এই বেরিতে ভিটামিন সি ও ফলিক অ্যাসিডও উপযু্ক্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় এই দুই উপাদান মহিলাদের জন্য অধিক উপযোগী। এছাড়াও এতে অ্যান্টি এজিং গুণও বর্তমান। এই বেরিগুলি মূত্রথলিতে সংক্রমণের সম্ভাবনাও কম করে।
টমেটো- টমেটোয় উপস্থিত লাইকোপিন মহিলাদের ব্রেস্ট ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। আবার এটি এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা হৃদরোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে। টমেটো- টমেটোয় উপস্থিত লাইকোপিন মহিলাদের ব্রেস্ট ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। আবার এটি এক ধরনের শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা হৃদরোগ মোকাবিলায় সাহায্য করে।
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহীত
Thank you for reading!