“ফুড
ম্যাগাজিন বাংলাদেশ” চিন্তাটা
কোথা থেকে আসলো?
চিন্তাটা যেভাবে আসলো,
আমরা আসলে যে
যার জায়গা থেকে
অনেক ধরনের কাজ
করছি। আমরা এই
কাজ করি আয়ের জন্য। আয়ের সাথে
আমার এই চিন্তার
কিছুটা সম্প্রিক্ততা রয়েছে।
আমি চিন্তা করেছি
যে, খাবারটা
যে মানুষের একটা আয়ের মাধ্যম হতে
পারে, সেটাকে কিভাবে তুলে ধরা যায়।এটাই
আমার প্রথম চিন্তা।
এই প্রসঙ্গের
সাথেই যুক্ত করে আমি আরেকটা কথা বলতে চাই যে, আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেক মেয়েরা
আছে যারা খুব ভালো রান্না করে, তারা রান্নার সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানে,
কিন্তু এই রান্নাটাকে যে বিক্রয় যোগ্য করে তারা একটা আয়ের মাধ্যম তৈরি করতে পারে,
এই বিষয়টায় তারা অতোটা
সচেতন না। তাদের কাছে
এই ধারনাটা কিভাবে তুলে ধরা যায়, যে তোমরাও আয় করতে পারো,
এটাকে আমি একটা মাধ্যম হিসাবে দাড় করাচ্ছি। আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে কিছু
আঞ্চলিক রেসিপি সংগ্রহ করছি। যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে অথবা মফস্বলে আছে এরকম বিভিন্ন জায়গা থেকে আমরা রেসিপি সংগ্রহ
করছি এবং তাদেরকে এই ব্যাপারে আমরা উৎসাহী করছি। শুধু তাই না, আমাদের ইচ্ছা আছে পরবর্তীতে তাদের কর্মসংস্থান
এর ব্যবস্থা করার
এবং তাদের সাহায্য
করা।
আরেকটা বিষয়
আমাদের এবং দেশের জন্য খুব কষ্টের যে, আমরা ইদানিং শুনতে পাচ্ছি যে খাবারে ভেজাল
আসলে খুব বেড়ে গেছে। কিভাবে আমরা খুব সহজে
ঘরে তৈরি করে খাবার খেতে পারি যেন ভেজাল খাবার আমরা কিছুটা হলেও এড়িয়ে যেতে পারি।
ঘরে তৈরি খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ তৈরি করাও হচ্ছে আমাদের এই ম্যাগাজিনের আরেকটি
গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য। যারা ঘরে তৈরি খাবার বানিয়ে সেল করছে, তাদেরকে আমরা এখানে এনেছি, যেন তাদের ব্যবসাটাও এখানে উঠে আসে, সাথে মানুষও ঘরে তৈরি
খাবারের প্রতি আগ্রহি হয়। যেমন-
ইউটিউব এ যারা রন্ধনশিল্পী আছেন তাদের ইন্টারভিউ এখানে রেখেছি। যেন ইউটিউব দেখেও মানুষ রান্না
সম্পর্কে ধারনা নিয়ে ভালো খাবার তৈরি করতে পারে।
কিভেবে ফুড
হাইজিন মেইনটেইন করে খাবার
প্রস্তুত করবেন, খাবারের সাথে যে হাইজিন এর সম্পর্ক থাকা খুব জরুরি,
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খাবার আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা দরকার, অপরিস্কার খাবার খেলে আপনার কি কি
ক্ষতি হতে পারে এবং একটা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার
খেলে কি পার্থক্য হতে পারে এই জিনিসটাও আমরা এখানে তুলে ধরেছি।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে যখন আমরা খাবার খাই, কিন্তু
যখন অনেক বেশি আসলে মোটা হয়ে যাই
অথবা যখন মনে করি আমাদের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখনই আমরা
ডাইটেশিয়ান এর শরনাপন্ন হই। কিন্তু আমরা যদি সবসময় একটু মেইনটেইন
করে খাবার গ্রহন করি তাহলে
আমরা অনেক বছর সুস্থ থাকতে পারি। যেমন- আমরা যদি বয়স অনুযায়ী ক্যালোরি মেপে খাবার
খাই, কত ক্যালোরি গ্রহন করা এবং কত বার্ন করা উচিত, এই বিষয়টা আমরা পুষ্টিবিদ এর
তালিকা থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এবং আমাদের ম্যাগাজিন করার এটাও একটা
গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
আরেকটা ব্যাপারে
আমরা সমস্যায় পরি, আমরা যখন কোথাও বেড়াতে যাই,
তখন আমরা জানতে পারি না যে ঐ জায়গার কোন খাবারটা আমাদের জন্য হেলদি হবে, সাথে বাচ্চা থাকলে, সে
কি খাবে, এগুলো নিয়ে আমরা একটা টেনশন এ পরে যাই। সেজন্য আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে,
রেসটুরেন্ট এর এই তথ্য থাকবে যে কোথায় বেরাতে গিয়ে কি খাবেন, কতটুকু আপনার জন্য
স্বাস্থ্যসম্মত, কোন রেসটুরেন্টগুলো আপনার জন্য ভালো হবে এই জিনিসগুলো আমরা তুলে ধরেছি।
বাংলাদেশে এখন
অনেক ভালো রেসটুরেন্ট হয়েছে। চেইন ও এলাকা ভিত্তিক কোন রেসটুরেন্ট ভাল, কোন খাবার
টা বেশি মজাদার, মেনু ও খাবারের দাম এই জিনিসগুলো আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে রেখেছি। যেটা রেসটুরেন্ট রিভিউ নামের কর্নারে রয়েছে।
এই জিনিসগুলোই
আমাদের ফুড ম্যাগাজিন এর অন্যতম উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে আমরা আমাদের যাত্রা শুরু
করলাম, আপনারা পাশে থাকবেন। সবাইকে ধন্যবাদ।
Thank you for reading!
“ফুড
ম্যাগাজিন বাংলাদেশ” চিন্তাটা
কোথা থেকে আসলো?
চিন্তাটা যেভাবে আসলো,
আমরা আসলে যে
যার জায়গা থেকে
অনেক ধরনের কাজ
করছি। আমরা এই
কাজ করি আয়ের জন্য। আয়ের সাথে
আমার এই চিন্তার
কিছুটা সম্প্রিক্ততা রয়েছে।
আমি চিন্তা করেছি
যে, খাবারটা
যে মানুষের একটা আয়ের মাধ্যম হতে
পারে, সেটাকে কিভাবে তুলে ধরা যায়।এটাই
আমার প্রথম চিন্তা।
এই প্রসঙ্গের
সাথেই যুক্ত করে আমি আরেকটা কথা বলতে চাই যে, আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেক মেয়েরা
আছে যারা খুব ভালো রান্না করে, তারা রান্নার সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানে,
কিন্তু এই রান্নাটাকে যে বিক্রয় যোগ্য করে তারা একটা আয়ের মাধ্যম তৈরি করতে পারে,
এই বিষয়টায় তারা অতোটা
সচেতন না। তাদের কাছে
এই ধারনাটা কিভাবে তুলে ধরা যায়, যে তোমরাও আয় করতে পারো,
এটাকে আমি একটা মাধ্যম হিসাবে দাড় করাচ্ছি। আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে কিছু
আঞ্চলিক রেসিপি সংগ্রহ করছি। যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে অথবা মফস্বলে আছে এরকম বিভিন্ন জায়গা থেকে আমরা রেসিপি সংগ্রহ
করছি এবং তাদেরকে এই ব্যাপারে আমরা উৎসাহী করছি। শুধু তাই না, আমাদের ইচ্ছা আছে পরবর্তীতে তাদের কর্মসংস্থান
এর ব্যবস্থা করার
এবং তাদের সাহায্য
করা।
আরেকটা বিষয়
আমাদের এবং দেশের জন্য খুব কষ্টের যে, আমরা ইদানিং শুনতে পাচ্ছি যে খাবারে ভেজাল
আসলে খুব বেড়ে গেছে। কিভাবে আমরা খুব সহজে
ঘরে তৈরি করে খাবার খেতে পারি যেন ভেজাল খাবার আমরা কিছুটা হলেও এড়িয়ে যেতে পারি।
ঘরে তৈরি খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ তৈরি করাও হচ্ছে আমাদের এই ম্যাগাজিনের আরেকটি
গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য। যারা ঘরে তৈরি খাবার বানিয়ে সেল করছে, তাদেরকে আমরা এখানে এনেছি, যেন তাদের ব্যবসাটাও এখানে উঠে আসে, সাথে মানুষও ঘরে তৈরি
খাবারের প্রতি আগ্রহি হয়। যেমন-
ইউটিউব এ যারা রন্ধনশিল্পী আছেন তাদের ইন্টারভিউ এখানে রেখেছি। যেন ইউটিউব দেখেও মানুষ রান্না
সম্পর্কে ধারনা নিয়ে ভালো খাবার তৈরি করতে পারে।
কিভেবে ফুড
হাইজিন মেইনটেইন করে খাবার
প্রস্তুত করবেন, খাবারের সাথে যে হাইজিন এর সম্পর্ক থাকা খুব জরুরি,
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খাবার আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা দরকার, অপরিস্কার খাবার খেলে আপনার কি কি
ক্ষতি হতে পারে এবং একটা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার
খেলে কি পার্থক্য হতে পারে এই জিনিসটাও আমরা এখানে তুলে ধরেছি।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে যখন আমরা খাবার খাই, কিন্তু
যখন অনেক বেশি আসলে মোটা হয়ে যাই
অথবা যখন মনে করি আমাদের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখনই আমরা
ডাইটেশিয়ান এর শরনাপন্ন হই। কিন্তু আমরা যদি সবসময় একটু মেইনটেইন
করে খাবার গ্রহন করি তাহলে
আমরা অনেক বছর সুস্থ থাকতে পারি। যেমন- আমরা যদি বয়স অনুযায়ী ক্যালোরি মেপে খাবার
খাই, কত ক্যালোরি গ্রহন করা এবং কত বার্ন করা উচিত, এই বিষয়টা আমরা পুষ্টিবিদ এর
তালিকা থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এবং আমাদের ম্যাগাজিন করার এটাও একটা
গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
আরেকটা ব্যাপারে
আমরা সমস্যায় পরি, আমরা যখন কোথাও বেড়াতে যাই,
তখন আমরা জানতে পারি না যে ঐ জায়গার কোন খাবারটা আমাদের জন্য হেলদি হবে, সাথে বাচ্চা থাকলে, সে
কি খাবে, এগুলো নিয়ে আমরা একটা টেনশন এ পরে যাই। সেজন্য আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে,
রেসটুরেন্ট এর এই তথ্য থাকবে যে কোথায় বেরাতে গিয়ে কি খাবেন, কতটুকু আপনার জন্য
স্বাস্থ্যসম্মত, কোন রেসটুরেন্টগুলো আপনার জন্য ভালো হবে এই জিনিসগুলো আমরা তুলে ধরেছি।
বাংলাদেশে এখন
অনেক ভালো রেসটুরেন্ট হয়েছে। চেইন ও এলাকা ভিত্তিক কোন রেসটুরেন্ট ভাল, কোন খাবার
টা বেশি মজাদার, মেনু ও খাবারের দাম এই জিনিসগুলো আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে রেখেছি। যেটা রেসটুরেন্ট রিভিউ নামের কর্নারে রয়েছে।
এই জিনিসগুলোই
আমাদের ফুড ম্যাগাজিন এর অন্যতম উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে আমরা আমাদের যাত্রা শুরু
করলাম, আপনারা পাশে থাকবেন। সবাইকে ধন্যবাদ।
“ফুড
ম্যাগাজিন বাংলাদেশ” চিন্তাটা
কোথা থেকে আসলো?
চিন্তাটা যেভাবে আসলো,
আমরা আসলে যে
যার জায়গা থেকে
অনেক ধরনের কাজ
করছি। আমরা এই
কাজ করি আয়ের জন্য। আয়ের সাথে
আমার এই চিন্তার
কিছুটা সম্প্রিক্ততা রয়েছে।
আমি চিন্তা করেছি
যে, খাবারটা
যে মানুষের একটা আয়ের মাধ্যম হতে
পারে, সেটাকে কিভাবে তুলে ধরা যায়।এটাই
আমার প্রথম চিন্তা।
এই প্রসঙ্গের
সাথেই যুক্ত করে আমি আরেকটা কথা বলতে চাই যে, আমাদের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অনেক মেয়েরা
আছে যারা খুব ভালো রান্না করে, তারা রান্নার সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কিছু জানে,
কিন্তু এই রান্নাটাকে যে বিক্রয় যোগ্য করে তারা একটা আয়ের মাধ্যম তৈরি করতে পারে,
এই বিষয়টায় তারা অতোটা
সচেতন না। তাদের কাছে
এই ধারনাটা কিভাবে তুলে ধরা যায়, যে তোমরাও আয় করতে পারো,
এটাকে আমি একটা মাধ্যম হিসাবে দাড় করাচ্ছি। আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে কিছু
আঞ্চলিক রেসিপি সংগ্রহ করছি। যারা প্রত্যন্ত অঞ্চলে অথবা মফস্বলে আছে এরকম বিভিন্ন জায়গা থেকে আমরা রেসিপি সংগ্রহ
করছি এবং তাদেরকে এই ব্যাপারে আমরা উৎসাহী করছি। শুধু তাই না, আমাদের ইচ্ছা আছে পরবর্তীতে তাদের কর্মসংস্থান
এর ব্যবস্থা করার
এবং তাদের সাহায্য
করা।
আরেকটা বিষয়
আমাদের এবং দেশের জন্য খুব কষ্টের যে, আমরা ইদানিং শুনতে পাচ্ছি যে খাবারে ভেজাল
আসলে খুব বেড়ে গেছে। কিভাবে আমরা খুব সহজে
ঘরে তৈরি করে খাবার খেতে পারি যেন ভেজাল খাবার আমরা কিছুটা হলেও এড়িয়ে যেতে পারি।
ঘরে তৈরি খাবারের প্রতি মানুষের আগ্রহ তৈরি করাও হচ্ছে আমাদের এই ম্যাগাজিনের আরেকটি
গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য। যারা ঘরে তৈরি খাবার বানিয়ে সেল করছে, তাদেরকে আমরা এখানে এনেছি, যেন তাদের ব্যবসাটাও এখানে উঠে আসে, সাথে মানুষও ঘরে তৈরি
খাবারের প্রতি আগ্রহি হয়। যেমন-
ইউটিউব এ যারা রন্ধনশিল্পী আছেন তাদের ইন্টারভিউ এখানে রেখেছি। যেন ইউটিউব দেখেও মানুষ রান্না
সম্পর্কে ধারনা নিয়ে ভালো খাবার তৈরি করতে পারে।
কিভেবে ফুড
হাইজিন মেইনটেইন করে খাবার
প্রস্তুত করবেন, খাবারের সাথে যে হাইজিন এর সম্পর্ক থাকা খুব জরুরি,
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন খাবার আপনার স্বাস্থ্যের জন্য কতটা দরকার, অপরিস্কার খাবার খেলে আপনার কি কি
ক্ষতি হতে পারে এবং একটা স্বাস্থ্যসম্মত খাবার
খেলে কি পার্থক্য হতে পারে এই জিনিসটাও আমরা এখানে তুলে ধরেছি।
আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে যখন আমরা খাবার খাই, কিন্তু
যখন অনেক বেশি আসলে মোটা হয়ে যাই
অথবা যখন মনে করি আমাদের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যাচ্ছে, তখনই আমরা
ডাইটেশিয়ান এর শরনাপন্ন হই। কিন্তু আমরা যদি সবসময় একটু মেইনটেইন
করে খাবার গ্রহন করি তাহলে
আমরা অনেক বছর সুস্থ থাকতে পারি। যেমন- আমরা যদি বয়স অনুযায়ী ক্যালোরি মেপে খাবার
খাই, কত ক্যালোরি গ্রহন করা এবং কত বার্ন করা উচিত, এই বিষয়টা আমরা পুষ্টিবিদ এর
তালিকা থেকে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি এবং আমাদের ম্যাগাজিন করার এটাও একটা
গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
আরেকটা ব্যাপারে
আমরা সমস্যায় পরি, আমরা যখন কোথাও বেড়াতে যাই,
তখন আমরা জানতে পারি না যে ঐ জায়গার কোন খাবারটা আমাদের জন্য হেলদি হবে, সাথে বাচ্চা থাকলে, সে
কি খাবে, এগুলো নিয়ে আমরা একটা টেনশন এ পরে যাই। সেজন্য আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে,
রেসটুরেন্ট এর এই তথ্য থাকবে যে কোথায় বেরাতে গিয়ে কি খাবেন, কতটুকু আপনার জন্য
স্বাস্থ্যসম্মত, কোন রেসটুরেন্টগুলো আপনার জন্য ভালো হবে এই জিনিসগুলো আমরা তুলে ধরেছি।
বাংলাদেশে এখন
অনেক ভালো রেসটুরেন্ট হয়েছে। চেইন ও এলাকা ভিত্তিক কোন রেসটুরেন্ট ভাল, কোন খাবার
টা বেশি মজাদার, মেনু ও খাবারের দাম এই জিনিসগুলো আমরা আমাদের ফুড ম্যাগাজিনে রেখেছি। যেটা রেসটুরেন্ট রিভিউ নামের কর্নারে রয়েছে।
এই জিনিসগুলোই
আমাদের ফুড ম্যাগাজিন এর অন্যতম উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে আমরা আমাদের যাত্রা শুরু
করলাম, আপনারা পাশে থাকবেন। সবাইকে ধন্যবাদ।
