বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের কথা বলা হয়ে থাকে। ঘরোয়া প্রতিকারের জন্য গুল্ম ও মসলা ব্যবহার করা হয়। আপনি জেনে অবাক হবেন যে এমন অনেক ফুল আছে যা খাওয়া যায় এবং সেগুলো চমৎকার প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। চলুন তাহলে জেনে নিই এমন কিছু ফুলের কথা।
১। নিম ফুল
নিমের ছোট ছোট পাতলা ফুলগুলো মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায় এবং ওজন কমাতে ফ্যাট ভাংতে সাহায্য করে। নিমফুল পিষে নিয়ে এর সাথে মধু ও চুনের পানি মিশিয়ে পান করুন। সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটি পান করলে পেটের মেদ কমতে সাহায্য করে।
২। কলার ফুল
অনেকেই কলার ফুল অর্থাৎ কলার মোচা খেয়ে থাকেন । কলার ফুল ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী এবং পিরিয়ডের সময়ের অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণের নিরাময়ে সাহায্য করে।
৩। ডালিম ফুল
ডালিম ফুল ডায়াবেটিসের একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। ডায়াবেটিস, অবেসিটি এন্ড মেটাবোলিজম নামক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের মতে, ডালিম ফুল গ্লুকোজের মাত্রা ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে। এই ফুল কাঁচা খাওয়া যায় অথবা গরম পানিতে দিয়ে চা বানিয়ে পান করা যায়।
৪। গোলাপ ফুল
হ্যাঁ গোলাপ ফুলের নাম শুনে একটু অবাক হচ্ছেন! এটি সবজি বা ফলের ক্যাটাগরিতে পড়েনা কিন্তু এটি বিভিন্ন ধরণের রান্নায় বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। গোলাপের তাজা পাপড়ি বা শুকনো পাপড়ি খাওয়া হয়। পরিপাকে সাহায্য করে গোলাপ ফুল। এছাড়াও ব্যথা সাড়াতে, বমি বমি ভাব, অবসাদ ও র্যাশ ভালো করতে সাহায্য করে গোলাপ ফুল কারণ এতে এস্ট্রিঞ্জেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে।
৫। ক্রিসেন্থিমাম ফুল
সাধারণ ঠান্ডা, জ্বর, গলাব্যথা, চোখের শুষ্কতা ও চুলকানি এবং কফ দূর করতে সাহায্য করে ক্রিসেন্থিমাম ফুল। এছাড়াও এই ফুল হজমে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায় এবং করোনারি আরটারি ডিজিজ নিরাময়ে সাহায্য করে।
৬। জুঁই ফুল
যা ঐতিহ্যগতভাবে চায়ের সুগন্ধ সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হয়। আসল জুঁই ফুল ডিম্বাকৃতির, চকচকে পাতা এবং নলাকার মোমের মত সাদা ফুল।
(Visited 7 times, 1 visits today)
Thank you for reading!
বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের কথা বলা হয়ে থাকে। ঘরোয়া প্রতিকারের জন্য গুল্ম ও মসলা ব্যবহার করা হয়। আপনি জেনে অবাক হবেন যে এমন অনেক ফুল আছে যা খাওয়া যায় এবং সেগুলো চমৎকার প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। চলুন তাহলে জেনে নিই এমন কিছু ফুলের কথা।
১। নিম ফুল
নিমের ছোট ছোট পাতলা ফুলগুলো মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায় এবং ওজন কমাতে ফ্যাট ভাংতে সাহায্য করে। নিমফুল পিষে নিয়ে এর সাথে মধু ও চুনের পানি মিশিয়ে পান করুন। সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটি পান করলে পেটের মেদ কমতে সাহায্য করে।
২। কলার ফুল
অনেকেই কলার ফুল অর্থাৎ কলার মোচা খেয়ে থাকেন । কলার ফুল ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী এবং পিরিয়ডের সময়ের অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণের নিরাময়ে সাহায্য করে।
৩। ডালিম ফুল
ডালিম ফুল ডায়াবেটিসের একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। ডায়াবেটিস, অবেসিটি এন্ড মেটাবোলিজম নামক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের মতে, ডালিম ফুল গ্লুকোজের মাত্রা ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে। এই ফুল কাঁচা খাওয়া যায় অথবা গরম পানিতে দিয়ে চা বানিয়ে পান করা যায়।
৪। গোলাপ ফুল
হ্যাঁ গোলাপ ফুলের নাম শুনে একটু অবাক হচ্ছেন! এটি সবজি বা ফলের ক্যাটাগরিতে পড়েনা কিন্তু এটি বিভিন্ন ধরণের রান্নায় বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। গোলাপের তাজা পাপড়ি বা শুকনো পাপড়ি খাওয়া হয়। পরিপাকে সাহায্য করে গোলাপ ফুল। এছাড়াও ব্যথা সাড়াতে, বমি বমি ভাব, অবসাদ ও র্যাশ ভালো করতে সাহায্য করে গোলাপ ফুল কারণ এতে এস্ট্রিঞ্জেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে।
৫। ক্রিসেন্থিমাম ফুল
সাধারণ ঠান্ডা, জ্বর, গলাব্যথা, চোখের শুষ্কতা ও চুলকানি এবং কফ দূর করতে সাহায্য করে ক্রিসেন্থিমাম ফুল। এছাড়াও এই ফুল হজমে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায় এবং করোনারি আরটারি ডিজিজ নিরাময়ে সাহায্য করে।
৬। জুঁই ফুল
যা ঐতিহ্যগতভাবে চায়ের সুগন্ধ সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হয়। আসল জুঁই ফুল ডিম্বাকৃতির, চকচকে পাতা এবং নলাকার মোমের মত সাদা ফুল।
বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের কথা বলা হয়ে থাকে। ঘরোয়া প্রতিকারের জন্য গুল্ম ও মসলা ব্যবহার করা হয়। আপনি জেনে অবাক হবেন যে এমন অনেক ফুল আছে যা খাওয়া যায় এবং সেগুলো চমৎকার প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। চলুন তাহলে জেনে নিই এমন কিছু ফুলের কথা।
১। নিম ফুল
নিমের ছোট ছোট পাতলা ফুলগুলো মেটাবলিজমের উন্নতি ঘটায় এবং ওজন কমাতে ফ্যাট ভাংতে সাহায্য করে। নিমফুল পিষে নিয়ে এর সাথে মধু ও চুনের পানি মিশিয়ে পান করুন। সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণটি পান করলে পেটের মেদ কমতে সাহায্য করে।
২। কলার ফুল
অনেকেই কলার ফুল অর্থাৎ কলার মোচা খেয়ে থাকেন । কলার ফুল ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী এবং পিরিয়ডের সময়ের অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণের নিরাময়ে সাহায্য করে।
৩। ডালিম ফুল
ডালিম ফুল ডায়াবেটিসের একটি প্রাকৃতিক প্রতিকার। ডায়াবেটিস, অবেসিটি এন্ড মেটাবোলিজম নামক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রতিবেদনের মতে, ডালিম ফুল গ্লুকোজের মাত্রা ও প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করে। এই ফুল কাঁচা খাওয়া যায় অথবা গরম পানিতে দিয়ে চা বানিয়ে পান করা যায়।
৪। গোলাপ ফুল
হ্যাঁ গোলাপ ফুলের নাম শুনে একটু অবাক হচ্ছেন! এটি সবজি বা ফলের ক্যাটাগরিতে পড়েনা কিন্তু এটি বিভিন্ন ধরণের রান্নায় বিশেষ করে মিষ্টি জাতীয় খাবার তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। গোলাপের তাজা পাপড়ি বা শুকনো পাপড়ি খাওয়া হয়। পরিপাকে সাহায্য করে গোলাপ ফুল। এছাড়াও ব্যথা সাড়াতে, বমি বমি ভাব, অবসাদ ও র্যাশ ভালো করতে সাহায্য করে গোলাপ ফুল কারণ এতে এস্ট্রিঞ্জেন্ট ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে।
৫। ক্রিসেন্থিমাম ফুল
সাধারণ ঠান্ডা, জ্বর, গলাব্যথা, চোখের শুষ্কতা ও চুলকানি এবং কফ দূর করতে সাহায্য করে ক্রিসেন্থিমাম ফুল। এছাড়াও এই ফুল হজমে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায় এবং করোনারি আরটারি ডিজিজ নিরাময়ে সাহায্য করে।
৬। জুঁই ফুল
যা ঐতিহ্যগতভাবে চায়ের সুগন্ধ সৃষ্টির জন্য ব্যবহার করা হয়। আসল জুঁই ফুল ডিম্বাকৃতির, চকচকে পাতা এবং নলাকার মোমের মত সাদা ফুল।