আমরা সারাদিন অফিসে বসে টানা ৯ থেকে ১০ ঘন্টা কাজ করি।এই রুটিন গুলোর তালিকা গুলো কম বেশি সবার আছে। এই প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কোন ধরনের খাবার রাখবেন লাঞ্চে? তাই নিয়ে আজকের এই ফিচার।
অনেক অফিসে দলবেধে দুপুরে খান সহকর্মীরা। হোক সেটা বাসার বা বাইরে থেকে আনা খাওয়া। এখন অফিসে কি খাবার খাওয়া যায় কিংবা বাসা থেকে কেমন ধরনের খাবার আনা উচিত এটা নিয়ে দ্বিধা দেখা দেয়। আবার রোজ রোজ ভাত বা ভারী খাবার খেলে ওজন মেশিনের কাঁটাও বাড়তে থাকে।এজন্য দুপুরে অফিসে খাবার অবশ্যই হালকা ধরনের হতে হবে।
যে খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়া যায় এবং হজম করতে সুবিধা হয়,এমন খাবার খাওয়া উচিত। দুপুরে ভারি কোনো খাবার বা তেল,মসলাযুক্ত খাবার গ্রহনের ফলে কাজ করতে অনেক সময় অসুবিধা হয়। কিন্তু হালকা ধরনের খাবার খেলে কাজ করতে পারা যায়। যারা ভাত খেতে চান অল্প করে ভাত, সবজি এবং ডাল খাওয়া উচিত।
তবে কেউ যদি ভাতের বদলে রুটি সবজি ডাল খেতে পারেন,তাহলে খাবারটা হজম হতে বেশি সুবিধা হয়। অফিসে থাকার সময় সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটার ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত তা হলো দিনে সবারই অন্তত ৪ গ্লাস পানি পান করতে হবে।পানির পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে।
অনেকেই দেখা যায় ক্লান্ত হওয়ার ফলে ঘন ঘন দুধ চা খাচ্ছেন,কিন্তু দুধ চায়ের বদলে গ্রিন টি পান করা বেশি কার্যকর। কাজের ফাঁকে শুকনা ফল বাদাম, আখরোট,কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে।এতে ফাস্টফুডও খাওয়া হলো না,ওজন নিয়ে ও চিন্তা ও থাকবে না।
(Visited 17 times, 1 visits today)
Thank you for reading!
আমরা সারাদিন অফিসে বসে টানা ৯ থেকে ১০ ঘন্টা কাজ করি।এই রুটিন গুলোর তালিকা গুলো কম বেশি সবার আছে। এই প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কোন ধরনের খাবার রাখবেন লাঞ্চে? তাই নিয়ে আজকের এই ফিচার।
অনেক অফিসে দলবেধে দুপুরে খান সহকর্মীরা। হোক সেটা বাসার বা বাইরে থেকে আনা খাওয়া। এখন অফিসে কি খাবার খাওয়া যায় কিংবা বাসা থেকে কেমন ধরনের খাবার আনা উচিত এটা নিয়ে দ্বিধা দেখা দেয়। আবার রোজ রোজ ভাত বা ভারী খাবার খেলে ওজন মেশিনের কাঁটাও বাড়তে থাকে।এজন্য দুপুরে অফিসে খাবার অবশ্যই হালকা ধরনের হতে হবে।
যে খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়া যায় এবং হজম করতে সুবিধা হয়,এমন খাবার খাওয়া উচিত। দুপুরে ভারি কোনো খাবার বা তেল,মসলাযুক্ত খাবার গ্রহনের ফলে কাজ করতে অনেক সময় অসুবিধা হয়। কিন্তু হালকা ধরনের খাবার খেলে কাজ করতে পারা যায়। যারা ভাত খেতে চান অল্প করে ভাত, সবজি এবং ডাল খাওয়া উচিত।
তবে কেউ যদি ভাতের বদলে রুটি সবজি ডাল খেতে পারেন,তাহলে খাবারটা হজম হতে বেশি সুবিধা হয়। অফিসে থাকার সময় সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটার ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত তা হলো দিনে সবারই অন্তত ৪ গ্লাস পানি পান করতে হবে।পানির পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে।
অনেকেই দেখা যায় ক্লান্ত হওয়ার ফলে ঘন ঘন দুধ চা খাচ্ছেন,কিন্তু দুধ চায়ের বদলে গ্রিন টি পান করা বেশি কার্যকর। কাজের ফাঁকে শুকনা ফল বাদাম, আখরোট,কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে।এতে ফাস্টফুডও খাওয়া হলো না,ওজন নিয়ে ও চিন্তা ও থাকবে না।
আমরা সারাদিন অফিসে বসে টানা ৯ থেকে ১০ ঘন্টা কাজ করি।এই রুটিন গুলোর তালিকা গুলো কম বেশি সবার আছে। এই প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কোন ধরনের খাবার রাখবেন লাঞ্চে? তাই নিয়ে আজকের এই ফিচার।
অনেক অফিসে দলবেধে দুপুরে খান সহকর্মীরা। হোক সেটা বাসার বা বাইরে থেকে আনা খাওয়া। এখন অফিসে কি খাবার খাওয়া যায় কিংবা বাসা থেকে কেমন ধরনের খাবার আনা উচিত এটা নিয়ে দ্বিধা দেখা দেয়। আবার রোজ রোজ ভাত বা ভারী খাবার খেলে ওজন মেশিনের কাঁটাও বাড়তে থাকে।এজন্য দুপুরে অফিসে খাবার অবশ্যই হালকা ধরনের হতে হবে।
যে খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়া যায় এবং হজম করতে সুবিধা হয়,এমন খাবার খাওয়া উচিত। দুপুরে ভারি কোনো খাবার বা তেল,মসলাযুক্ত খাবার গ্রহনের ফলে কাজ করতে অনেক সময় অসুবিধা হয়। কিন্তু হালকা ধরনের খাবার খেলে কাজ করতে পারা যায়। যারা ভাত খেতে চান অল্প করে ভাত, সবজি এবং ডাল খাওয়া উচিত।
তবে কেউ যদি ভাতের বদলে রুটি সবজি ডাল খেতে পারেন,তাহলে খাবারটা হজম হতে বেশি সুবিধা হয়। অফিসে থাকার সময় সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটার ওপর গুরুত্ব দেওয়া উচিত তা হলো দিনে সবারই অন্তত ৪ গ্লাস পানি পান করতে হবে।পানির পাশাপাশি বিভিন্ন ফলের জুস খাওয়া যেতে পারে।
অনেকেই দেখা যায় ক্লান্ত হওয়ার ফলে ঘন ঘন দুধ চা খাচ্ছেন,কিন্তু দুধ চায়ের বদলে গ্রিন টি পান করা বেশি কার্যকর। কাজের ফাঁকে শুকনা ফল বাদাম, আখরোট,কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে।এতে ফাস্টফুডও খাওয়া হলো না,ওজন নিয়ে ও চিন্তা ও থাকবে না।